মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৪, ০৭:২৩ অপরাহ্ন
আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারী কে.এম. নূরুল হুদার নেতৃত্বধীন নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। তাই আগামী সংসদ নির্বাচন যাতে বিতর্কিত না হয়, সেই জন্য রাষ্ট্রপতি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সাথে ‘সংলাপ’ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। উদ্দেশ্য হলো, সকল দলের গ্রহনযোগ্য মতামতকে প্রাধান্য দিয়ে নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন। ইসি গঠনে গত ২০ ডিসেম্বর থেকে রাষ্ট্রপতি সংলাপে ৩২টি রাজনৈতিক দলকে অংশগ্রহণ করার আহ্বান জানিয়েছে। কিন্তু বৃহত্তম বিরোধীদল বি.এন.পিসহ ৭টি দল এই সংলাপকে প্রত্যাখ্যান করেছে। অদ্যবধি পর্যন্ত ১৭টি দল সংলাপে অংশগ্রহণ করে; উনাদের প্রস্তাব পেশ করেছেন। যেমন কাদের সিদ্দিকীর কৃষক-শ্রমিক-জনতা লীগ সংলাপে অংশ নিয়ে বলেছে: দেশের বিভিন্ন নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলো থেকে যোগ্য ব্যক্তি বাছাই করে নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করা হোক। কিছু কিছু রাজনৈতিক দল ইসি গঠনে নতুন আইন প্রনয়নের কথা বলছে। কিন্তু বৃহত্তম বিরোধী দল বিএনপি বলছে স্বাধীন নির্বাচন কমিশনের অধীনে অবাধ, সুষ্ঠ নির্বাচন তখনই সম্ভব-যদি অন্তবর্তী কালীন একটি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হয়। উল্লেখ্য যে, আগামী ১৭ জানুয়ারি সরকারীদল আওয়ামীলীগের সাথে রাষ্ট্রপতির সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে। দেখা যাবে-পালের হাওয়া এবার কোন দিকে যায়।
শাফায়েত জামিল রাজীব
প্রধান সম্পাদক
একুশে টাইমস্ বিডিডটকম