মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৪, ০৭:২৩ অপরাহ্ন
জেগে ওঠেছে – ফিলিম্বিনী যোদ্ধারা।
রক্ত দিয়ে লিখেছে-এক রক্তভেজানাম-যার নাম হামাস’।। হামাস একটি নাম একটি ইতিহাস, একটি প্রতিবাদীর অনুভূতির সশস্ত্র বহিঃপ্রকাশ। যারা হাসতে হাসতে দখলদার ইসরাইলী সৈন্যদের ট্যাংকের সামনে দাড়িঁয়ে দেশমাতৃকার স্বাধীনতার জন্য রক্ত দিতে কার্পন্য করেনি । কিন্তু এবার চিত্রপাল্টে গেছে ।হামাসের কাছে নাকামী – চুবানী খাচ্ছে ; ইউরোপ – আমেরিকার শক্তি বলিয়ান জায়েনবাদী ইহুদিরা ॥দীর্ঘনয়মাস যাবৎ গাজা উপত্যকা অবরুদ্ধ করে রাখা ইসরাইলী সৈন্যরা হামাসের ছোড়া রকেট ও আকাশচুম্বী ক্ষেপনাস্ত্রের আঘাতে পযুর্দস্ত হয়ে বিগত কয়েকদিন মধ্যে কেউ কেউ পালিয়ে বেঁচে গেছে । কেউ কেউ নিহত হয়েছে ; কেউ বা হামাসের হাতে বন্দী হয়েছে । হামাসের আইডল হলো ফিলিস্তিনীদের বীরকন্যা লায়লা খালেদ যিনি উনিশত সত্তর সালে ইউরোপ থেকে মধ্যপ্রাচ্যের যাত্রীবাহী বিমান ছিনতাই করে । বিশ্ব মিডিয়ায় ঝড়তুলেছিল । হতবাক করেছিল পঁচিশ বছরের এই তরুনী বিশ্ববাসীকে ।
এবার হামাস আর একা নয় । মুসলমানদের প্রাচীনতম মখহিদ আল মাকযা কে অপবিত্রতার হাত থেকে রক্ষা করতে পবিত্রনগরী জেরুজালেমকে অবমুক্তি করতে হামাকের সাথে হাতে হাতে মিলিয়েছে লেবালনভিত্তিক শিয়াপন্থি সশস্ত্র সংগঠন হিসবুল্লাহ । ইরানের রেভুলেশানারী আর্মির মদদপুষ্ঠ হিসবুল্লাহর অত্যাধুনিক করে ও ক্ষেপনাস্ত্র নিক্ষেপের কারনে ইসরাইলের সৈন্যরা তাদের উত্তর সীমান্ত থেকে ভয়ে পালাচ্ছে। শুধুতাই নয় ; বোকা হাঁসের মতো হিযবুল্লাহর ফাঁদে পড়ে জীবন হারাচ্ছে । অন্যদিকে ইয়েমেনের হুদি বিদ্রোহীরা লোহিত সাগর ও আরব সাগরে ইসরাইলী জাহাজগুলো একের পর এক গোলা নিক্ষেপ করে যাচ্ছে।