বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:০৮ পূর্বাহ্ন
স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার শুরুতেই সাইবার অপরাধসহ ১০টি চ্যালেঞ্জ শনাক্ত করা হয়েছে। অন্য চ্যালেঞ্জগুলো হচ্ছে জ্বালানির বিকল্প সংস্থান, অর্থনীতির চাহিদা মোকাবিলা, বৈশ্বিক বিগ-টেক প্রতিষ্ঠানগুলোর আধিপত্য এবং জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত। এছাড়া প্রযুক্তির দ্রুত পরিবর্তনশীলতা ও ডিজিটাল ডিভাইস মোকাবিলা, চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মেলানো, দক্ষ তরুণ সমাজ গড়ে তোলা ইত্যাদি।
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ‘স্মার্ট বাংলাদেশ টাস্কফোর্স’র প্রথম বৈঠকে এসব চ্যালেঞ্জ চিহ্নিত করা হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সংশ্লিষ্ট সূত্রে পাওয়া গেছে এসব তথ্য।
চারটি ভিত্তি ঠিক করে ২০২২ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেছেন ২০৪১ সালে বাংলাদেশ উন্নত দেশ হিসাবে গড়ে তোলা হবে। সেই বাংলাদেশ হবে স্মার্ট বাংলাদেশ।
টাস্কফোর্সের এ বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রেক্ষাপটে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মতো অগ্রসরমান ডিজিটাল প্রযুক্তি কাজে লাগাতে হবে। প্রযুক্তির উৎকর্ষে বিভিন্ন কাজে মানুষের প্রয়োজনীয়তা থাকবে না তা নয়, বরং প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য দক্ষ মানুষের প্রয়োজন হবে। তাই স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নের জন্য আমাদের দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে হবে। মানুষের ভেতরে যে সৃজনশীলতা আছে সেটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজে লাগাতে হবে। তিনি আরও বলেন, আর্থিক সংগতি ও প্রশিক্ষণের সুযোগ বাড়ানো, প্রযুক্তি পরিবর্তনশীল হওয়া এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার মতো দক্ষ জনশক্তি তৈরি করতে হবে। শিক্ষার মান বাড়াতে হবে এবং একই সঙ্গে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি করতে হবে।