বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৪৪ অপরাহ্ন
একাত্তরের মার্চ মাসে খালেদ মোশাররফ ব্রাহ্মণ-বাড়িয়ায় অবস্থানরত চতুর্থ ইস্টবেঙ্গলের সেকেন্ড ইন-কমান্ড হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ঢাকায় ২৫শে মার্চ পাকবাহিনীর নৃশংস হত্যাযজ্ঞের খবর পেয়ে -উনি নাটকীয় ভঙ্গিতে তাবুর ভেতর অবস্থানরত পাঞ্জাবী কর্নেলকে আটক করেন এবং পরবর্তীকালে স্বাধীনতার পর খালেক মোশাররফ সেনাবাহিনীর চিফ অফ স্টাফ (সিজিএস) নিযুক্ত হন। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্টে রক্তাক্ত ঘটনার পর উনি এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ করে। ২রা’ নভেম্বর ১৯৭৫ এ এক সেনা অভ্যুত্থান ঘটান। তখন ঢাকায় অবস্থানরত সবচেয়ে শক্তিশালী ফোর্স ৪৬ ব্রিগেডের প্রধান কর্নেল শাফায়েত জামিল ছিলেন খালেদ মোশারফের প্রতি বিশেষভাবে অনুগত। শাফায়েত জামিল বঙ্গভবনের অবস্থানরত খুনি মেজর চক্রকে উৎখাত করার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। শাফায়েত জামিলের নেতৃত্বে খুনি মেজর চক্রকে বঙ্গভবন ছেড়ে দেশের বাইরে যেতে বাধ্য করা হয় এবং মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে বন্দী করা হয়।
(চলবে আগামীকাল….)
শাফায়েত জামিল রাজীব।
সম্পাদক, একুশে টাইমস্।